মুন্সিগঞ্জে জৈব বালাইনাশক দিয়ে সবজি চাষে লাভবান হয়েছেন স্থানীয় কৃষকরা। সবুজ পাতার মাঝে সোনালী ফুল দেখে কৃষকের মুখে হাসি। বিষমুক্ত হওয়ায় এখানকার সবজির ব্যাপক চাহিদা। ফুলকপি ছাড়াও লাউ, পুঁইশাক ও লাল শাকসহ শীতের নানা রকম বিষমুক্ত সবজি বাজারজাত করেন কৃষকরা।
জানা যায়, এসব সবজি চাষেব কীটনাশকের পরিবর্তে জৈব বলাইনাশক কৌশল অবলম্বন করা হচ্ছে। মুন্সিগঞ্জের বজ্রযোগিনী-পুকুরপাড়ক গ্রাম জুড়ে নিরাপদ এই সবজি চাষ করে লাভবান হচ্ছেন কৃষক।
কৃষকরা বলেছেন, জৈব বলাইনাশক কীটনাশক দিয়ে পরিবেশবান্ধব এবং নিরাপদ সবজি উৎপাদন করছি। চার থেকে পাঁচ বছর যাবৎ এ ভাবে চাষাবাদ করে আমরা লাভবান হচ্ছি বলে জানিয়েছেন আরেকজন সবজি চাষি। বর্জনা পঁচিয়ে আমরা নিজেরা সার তৈরি করি। ফুলকপির পাতাও সার তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়। এ সবজি বিষমুক্ত হওয়ায় দূর-দূরান্তের ক্রেতাদের মধ্যেও এর বেশ চাহিদা রয়েছে।
জেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে উপ-পরিচালক খুরশীদ আলম জানান, সবজি চাষেব কীটনাশকের পরিবর্তে জৈব বলাইনাশক ব্যবহার করা হচ্ছে। এখন নিরাপদ খাদ্যের দিকে মানুষের নজর এসেছে।